এর আগে উৎপাদন সংকট দেখিয়ে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছিল ভারত সরকার।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দরকে ঘিরে সক্রিয় শক্তিশালী চোরাচালান সিন্ডিকেট
বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ বোঝাই দুটি ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। বাংলাদেশি আমদানিকারক যশোরের দিন ইসলাম ট্রেডার্স কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ করে পণ্য ছাড়াতে আমদানিকারককে সহযোগিতা করেছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সেজুতি এন্টারপ্রাইজ।
প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ১৪০ মার্কিন ডলার। পণ্য ছাড় করাতে সরকারকে আমদানি মূল্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বেনাপোলে পাসপোর্টধারীদের যাতায়াত বাড়ছে
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, ভারত সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিতে প্রথম দিকে দেশের অন্য বন্দর দিয়ে ওই ট্রাক প্রবেশ করলেও বেনাপোল বন্দর দিয়ে কোনো ট্রাক প্রবেশ করেনি। এতে বাজারে যে পরিমাণে পেঁয়াজের মূল্য কমার কথা ছিল তা কমেনি। বর্তমানে এ পথে পেঁয়াজ আমদানি হওয়ায় আশা করছি বাজার দর আগের চেয়ে কমবে।
বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার বলেন, আমদানি করা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত খালাস নিতে পারেন তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।